নিউজ ডেস্ক : সামনে বিয়ের দিন তারিখ ঘনিয়ে আসছে কিন্তু অফিসেও অনেক কাজের চাপ, কি করবেন তখন? আসলে তখন অফিসের কাজ গুলকেই প্রাধান্য দেয়া উচিত। কারন হাতে কাজ রেখে কোন কিছুই ঠিক ভাবে করা যায়না।

আপনি যদি কাজ গুলো আগেই সেরে ফেলেন তখন বিয়ের ছুটিতে আপনার কষ্ট কম হবে আর এমনিতেও সেই সময় আপনি কোন কাজ করতে পারবেন না। তাই অন্তত বিয়ের ১৫ থেকে ২০ দিন আগেই ছুটি নিয়ে নিন। এবং ছুটি নেয়ার আগেই চেষ্টা করুন যে অফিসের সব কাজ সেরে ফেলতে।
যা যা করনীয়

১। আগেই ছুটি নেয়ার ব্যাপারে অফিসের বস কে জনিয়ে রাখুন, সাথে আপনার কলিগদেরও।

২। বিয়ের আগে ও পরের সময় মিলিয়ে অন্তত ১৫ দিন ছুটি নিয়ে নিন।

৩। হাতের যা কাজ থাকে চেষ্টা করুন ছুটি নেয়ার অন্তত ২ দিন আগেই সব শেষ করতে। অনেক সময় বিয়ের শপিং এর জন্য আপনার বের হওয়া লাগতে পারে সেই সময় কিছু আগেই গুছিয়ে রাখুন যাতে আপনি বের হয়ে গেলেও কোন ঝামেলা না হয়।

৪। কাজের অনেক চাপ থাকলে বস কে বলে কিছু কাজ অন্য কলিগদের সাথে ভাগ করে নিতে পারেন।

৫। কাজের লিস্ট তৈরি করে রাখুন এবং ভাগ করে ফেলুন কবে কখন কোন কাজটি শেষ করবেন। ছুটির পরের কাজ নিয়ে চিন্তিত থাকবেন না। তা ছুটি শেষ হলে করা যাবে।

৬। অফিসে আড্ডা, লাঞ্চ টাইমে বেশি সময় নষ্ট করা থেকে বিরত ত্থাকুন। টি ব্রেকে আলাদা ভাবে সময় নষ্ট না করে কাজের ফাঁকেই আপনি চা খেয়ে নিতে পারেন। এতে আপনার কাজও হবে টি ব্রেকও হবে।

৭। সব কাজ শেষ করার একটি ডেডলাইন ঠিক করুন। এবং এই সময়মত কাজ গুলো জমা দিতে পারলে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন।

(ওএস/এটিআর/অক্টোবর ১৭, ২০১৪)

নিউজ ডেস্ক : সামনে বিয়ের দিন তারিখ ঘনিয়ে আসছে কিন্তু অফিসেও অনেক কাজের চাপ, কি করবেন তখন? আসলে তখন অফিসের কাজ গুলকেই প্রাধান্য দেয়া উচিত। কারন হাতে কাজ রেখে কোন কিছুই ঠিক ভাবে করা যায়না। আপনি যদি কাজ গুলো আগেই সেরে ফেলেন তখন বিয়ের ছুটিতে আপনার কষ্ট কম হবে আর এমনিতেও সেই সময় আপনি কোন কাজ করতে পারবেন না। তাই অন্তত বিয়ের ১৫ থেকে ২০ দিন আগেই ছুটি নিয়ে নিন। এবং ছুটি নেয়ার আগেই চেষ্টা করুন যে অফিসের সব কাজ সেরে ফেলতে।
যা যা করনীয়

১। আগেই ছুটি নেয়ার ব্যাপারে অফিসের বস কে জনিয়ে রাখুন, সাথে আপনার কলিগদেরও।

২। বিয়ের আগে ও পরের সময় মিলিয়ে অন্তত ১৫ দিন ছুটি নিয়ে নিন।

৩। হাতের যা কাজ থাকে চেষ্টা করুন ছুটি নেয়ার অন্তত ২ দিন আগেই সব শেষ করতে। অনেক সময় বিয়ের শপিং এর জন্য আপনার বের হওয়া লাগতে পারে সেই সময় কিছু আগেই গুছিয়ে রাখুন যাতে আপনি বের হয়ে গেলেও কোন ঝামেলা না হয়।

৪। কাজের অনেক চাপ থাকলে বস কে বলে কিছু কাজ অন্য কলিগদের সাথে ভাগ করে নিতে পারেন।

৫। কাজের লিস্ট তৈরি করে রাখুন এবং ভাগ করে ফেলুন কবে কখন কোন কাজটি শেষ করবেন। ছুটির পরের কাজ নিয়ে চিন্তিত থাকবেন না। তা ছুটি শেষ হলে করা যাবে।

৬। অফিসে আড্ডা, লাঞ্চ টাইমে বেশি সময় নষ্ট করা থেকে বিরত ত্থাকুন। টি ব্রেকে আলাদা ভাবে সময় নষ্ট না করে কাজের ফাঁকেই আপনি চা খেয়ে নিতে পারেন। এতে আপনার কাজও হবে টি ব্রেকও হবে।

৭। সব কাজ শেষ করার একটি ডেডলাইন ঠিক করুন। এবং এই সময়মত কাজ গুলো জমা দিতে পারলে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন।

(ওএস/এটিআর/অক্টোবর ১৭, ২০১৪)