কোনো এক রাজকুমারী

কোনো এক রাজ কুমারী
ঘরদোর সব ছাড়ি,
পাড়ি দিলো দূর অজানায়
সবুজ শ্যামল বটের ছায়।

ছিলো এক রাখাল ছেলে
থাকে সে নদীর কুলে
মনে তার শত ব্যথায়
ঘুমায় সে ছেড়া কাঁথায়।

একদিন আনমনে
চলে সে গভীর বনে
বাজিয়ে বাঁশীর সুর
মনের ভয় করে দূর।

এদিকে রাজ কুমারী
বসে কাঁদে গলা ছাড়ি
সবুজের মাঝেও যে
কাটা গুলো পায়ে বাজে।

রাখালের বাঁশীর সুরে
কুমারী এলো উড়ে
দুজনই মুগ্ধ হয়ে
বসে থাকে হাত মিলিয়ে।

ভালোবেসে বন্ধু হলো
নিজেরাই ঘর বাঁধলো
দুঃখকে জয় করে
আজীবন সঙ্গী হয়ে।