নোয়াখালীর জনপ্রিয় স্থানীয় দৈনিক নোয়াখালীর কথা পত্রিকায় ২২ সেপ্টেম্বর প্রিন্ট ভার্সন এবং ২১ সেপ্টেম্বর অনলাইন ভার্সনে প্রকাশিত "সুবর্ণচর হাসপাতালের ভূমি দাতাদের দখলে"  শিরোনাম কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদটি দাতাদের মানহানী করার উদ্দ্যেশে মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দ্যেশ্য প্রণোদিত ভাবে করা হয়েছে। 

মূল তথ্য হলো, ১৯৭৪ সালে এ অঞ্চলে একটি সরকারি হাসপাতাল করার লক্ষ্য ততকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী আব্দুল মালেক উকিল অনুরোধে মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা হাবিব উল্যা, নুর মোহাম্মদ, মোহাম্মদ উল্যাহ ২ একর করে মোট ৬ একর জমি দিয়ারা ১৩৭ নং খতিয়ানে সম্পত্তিসহ দিয়ারা ২১ নং খতিয়ানের ৩১৭৯/ ৩১৮৭/ ৩১৮৮ দাগ উল্লেখ করিয়া দলিল সম্পাদিত দান করে এমনকি দাতাদের পারিবারিক আপোষ বন্টনে আফিয়া খাতুনের অংশ সহ হাসপাতালকে বুঝিয়ে দেয়া হয়।

তখন হাসপাতাল পুরো জায়গাটি সম্পর্ণ মেপে বুঝে নিয়ে চার পাশে প্রাচীর ও নির্মান করেন এবং সেবা প্রদানের জন্য সুবর্ণচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নাম করন করে করে ভবন নির্মান সহ স্টাফ কোয়ার্টার সহ একাধিক ভবন নির্মাণ করেন। বর্তমানে হাসপাতালের বিএস ৬ নং খতিয়ান মূলে ৫ একর ৮২ জমি হাসপাতালের বাউন্ডারির ভেতর এবং ১৮ শতাংশ ভূমি রাস্তায় থাকা সহ মোট ৬ একর ভূমিই পাসপাতালের রয়েছে।

হাসপাতালের বাউন্ডারির দক্ষিনে ৩১৭৯ দাগে ফাতেমা খাতুন ১ একর ৪১,ন নজিফা খাতুন ২৬ শতাংশ এবং ৩২০ খতিয়ানে এজমালি ৭৭ শতাংশ সহ মোট ২ একর ৪৪ জমি ফাতেমা খাতুন গংদের নামে রেকর্ড হয় এবং ভিবিন্ন মালিকায় ভোগ দখল করছেন যার সাথে হাসপাতালের দাতাদের মালিকানা শর্তে আপোষ বন্টন ও খরিদ ছাড়া যাহা ২০০০ সালের পরে চুক্তি নামার আলোকে ছাড়া কোন প্রকার সম্পর্ক নেই।

প্রতি পক্ষ উক্ত দাগ খতিয়ানের জাগয়া দাতাদের ভেবে মিথ্যা তথ্য, বানোয়াট অভিযোগ ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য সংবাদ প্রকাশ করে।

আমাদের মূল কথা হলো, হাসপাতালকে ভূমি বুঝিয়ে দেয়ার পর যদি কেউ মামলা করে হাসপাতালের জায়গা রেকর্ড কিংবা জবর দখল করে কিংবা মামলা মোকদ্দমা চলমান থাকে সেটা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং সরকার বুঝবে হাসপাতালের এক ইঞ্চি ভূমি আমাদের দাতাদের কারন ছাড়া দখলে নেই এবং হাসপাতালের কাছে পাওনাও নেই। একটি পক্ষ সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আমাদের বাড়ী এসে হুমকি হুমকি দমকি সহ মানহানীর করার জন্য যে সংবাদ করেছে আমরা ৩ জন দাতাদার ওয়ারিশ হয়ে দাতাদের পক্ষে উক্ত সংবাদের তিব্রনিন্ধা এবং প্রতিবাদ জানালাম।

প্রতিবাদান্তে-
দাতাদের ওয়ারিশ
১/মোঃ মাহবুবুর রহমান, পিতা, মৃত মৌলভী মোহাম্মদ উল্যাহ,
২/মোঃ ইব্রাহিম খলিল, পিতা, মৃত মাওলানা হাবিব উল্যা
৩/হামিদ উল্যাহ, পিতা, মৃত নুর মোহাম্মদ , সর্ব সাং চর জুবিলী, সুবর্ণচর, নোয়াখালী।

(আইইউএস/এএস/সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৫)