স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশের শিল্পখাতের টেকসই উন্নয়নে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজির আলোকে কারখানার উৎপাদন প্রক্রিয়া, কর্মক্ষেত্রসহ সর্বত্র পরিবেশবান্ধব সবুজ উন্নয়ন নীতি অনুসরণ করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। এরই ধারাবাহিকতায় গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে নিজস্ব অর্থায়নে স্থাপন করেছে ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ভাসমান বা ফ্লোটিং সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট। যা কিনা দেশের মধ্যে বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত সর্ববৃহৎ ফ্লোটিং সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

ওয়ালটনের ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনই করছে না; মাছ চাষ, ভূমি সংরক্ষণ, পানির বাষ্পীভবন হ্রাস ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ফ্যাক্টরি বন্ধ বা আংশিক উৎপাদনে থাকলে এই প্ল্যান্ট থেকে উৎপাদিত অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হচ্ছে। জাতীয় বিদ্যুৎ সরবরাহেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে ওয়ালটনের এই ভাসমান সোলার প্রজেক্ট।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্পখাতে নবায়নযোগ্য টেকসই শক্তি ব্যবহারে আরেকটি নতুন মাইলফলক ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ওয়ালটন। ভবিষ্যত টেকসই শিল্পোন্নয়ন যে পরিবেশবান্ধব হতে পারে এবং প্রকৃতি ও প্রযুক্তির মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করাই যে শিল্পের প্রকৃত উন্নয়ন- তার প্রমাণ ওয়ালটনের নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের এই উদ্যোগ।

(পিআর/এসপি/অক্টোবর ২৬, ২০২৫)