স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় সংগীতের মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেওয়া নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

ভারতের সঙ্গে স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের’ জন্য তাঁকে এ নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী আসার পর জাতীয় সংগীতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।

নাগরিক কমিটির আয়োজনে ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক।

এদিকে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনায় যোগ দিতে বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। দুপুরের ২ টার পর থেকেই ঢাকার বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হতে শুরু করেন। ‍

বিকেলের বৃষ্টি উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলের নেতা-কর্মীরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

সংবর্ধনা আয়োজনের জন্য বুদ্ধিজীবী, কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষক, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্ট নাগরিকদের নিয়ে ২০২ সদস্যের জাতীয় নাগরিক কমিটি গঠন করা হয়।

নাগরিক কমিটির এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সফল করতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে অভিজ্ঞানপত্র পাঠ করবেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও ব্যক্তিকে এ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

(ওএস/এএস/মে ২৯, ২০১৫)