সিলেট প্রতিনিধি : সিলেট মদনমোহন কলেজের ছাত্রলীগ কর্মী আবদুল আলী (১৯) হত্যার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত পূর্ণজিৎ দাসকে আটক করেছে পুলিশের স্পেশাল টিম।

বুধবার বিকেলে দক্ষিণ সুরমা থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে আটক করা হয়।

এর আগে, রুহুল কান্তি দে বাসু (২৪) নামে আরেক ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করে পুলিশ।

সিলেট কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সিলেটে ছাত্রলীগ কর্মীদের ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন ছাত্রলীগ কর্মী। আবদুল আলী (১৯) নামে ওই ছাত্রলীগ কর্মী সিলেট মদনমোহন কলেজের এইচএসসি (উচ্চ মাধ্যমিক) দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

বেলা সোয়া ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে তাকে ছুরিকাঘাত করে পূর্ণজিৎ দাসসহ আরও ৪/৫ জন ছাত্রলীগ কর্মী। এতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে বিকেলে তার মৃত্যু হয়।

জানা যায়, নিহত আবদুল আলীর বাবার নাম আলকাহ মিয়া। তাদের গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মগলাবাজার থানার নিজসিলামে।

সিলেট মদনমোহন কলেজের প্রিন্সিপাল ড. আবুল ফতেহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কোতয়ালী মডেল থানার লামাবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাসুদ রানা বলেন, কলেজে পূর্ণজিৎ দাসসহ আরও ৪/৫ জন ছাত্রলীগ কর্মীর মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। এতে ছুরিকাঘাতে আবদুল আলীর মৃত্যু হয়েছে।


(ওএস/এএস/আগস্ট ১২, ২০১৫)