স্পোর্টস ডেস্ক : সব ক্রিকেটীয় অঙ্কের যবনিকাপাত। ২২ গজের রুদ্ধশ্বাষ উত্তেজনার সমাপ্তি। ২০১২ সালের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) সপ্তম আসরে দ্বিতীয় বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির দেখালো সাকিব আল হাসানের কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিংস ইলাভেন পাঞ্জাবের ছুঁড়ে দেয়া ২০০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় তিন বল বাকি থাকতে তিন উইকেটে জয় তুলে নেয় শাহরুখ খানের কেকেআর। ফাইনালের ১১টি সেরা মুহূর্ত তুলে দলা হলো এখানে :

১. ইনিংসের শুরতেই ‘নফজগড়ের নবাব’ বিরেন্দ্র শেবাগ ও জর্জ বেইলির আউট হওয়া।

২. পাঞ্জাবের ইনিংসের ১৪তম ওভারে সুনীল নারাইনকে রিদ্ধিমান সাহার আক্রমণ। একটা ছক্কা ও দুটোর চার মেরে সেই ওভারে ১৯ রান তোলেন পাঞ্জাবের বাঙালি ব্যাটসম্যান।

৩. ১৫তম ওভারে মরনে মরকেলের ২০ রান দেয়া। ওই ওভারে মানান ভোরা ও রিদ্ধি তাদের পার্টনারশিপ স্কোরকে ৭৩ রানে নিয়ে যান।

৪. ১৫.৩ ওভারে বিস্ফোরিত রিদ্ধিমানের ক্যাচ ফেলেন সুনীল নারাইন। যা ম্যাচের গতিপথ প্রায় বদলে দিয়েছিল।

৫. ১৮.৫ ওভারে নারিনকে ছক্কা মেরে রিদ্ধির সেঞ্চুরি স্পর্শ করা।

৬. কলকাতার ইনিংসের প্রথম ওভারে অক্ষর প্যাটেলের হাতে ক্যাচ তুলে ইনফর্ম রবিন উথাপ্পার আউট হওয়া।

৭. করণবীরের বলে ব্যক্তিগত ২৩ রানে গাম্ভীরের সাজঘরে ফেরা।

৮. ওয়ান ডাউনে নামা মনিষ পাণ্ডের ৯৪ রানের দুরন্ত ইনিংস। সাথে সাথে আস্কিং রানরেটটাকে ১০-এ ধরে রাখা।

৯. ১৫.২ ওভারে সরাসরি থ্রোতে সাকিব আল হাসানের রান আউট হয়ে যাওয়া। যা কলকাতাকে মানসিকভাবে অনেকটা ব্যাকফুটে করে দিয়েছিল।

১০. ১৭তম ওভারে করণবীরকে পিছিয়ে কলকাতার স্কোরবোর্ডে ১৭ রান যোগ।

১১. ১৯তম ওভারের শেষ বলে মিশেল জনসনের বলে পিযূশ চাওলার ছক্কা হাকানো। এটা ম্যাচের সবচেয়ে টার্নিং পয়েন্ট ছিল। যা কলকাতার আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দেয়।

(ওএস/এইচআর/জুন ০২, ২০১৪)