বিক্রি ৬০ কোটি টাকা
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ফুলচাষে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের জীবিকা
বিশেষ প্রতিনিধি : দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ফুল চাষ করে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে এ বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে ।উৎসব-পার্বণে সব শ্রেণীর বাঙালির প্রধান অনুষঙ্গ ফুল। তবে দুই দশক আগেও চাহিদার বেশির ভাগই আমদানি করতে হতো। সময়ের সঙ্গে এখন দৃশ্যপটও পাল্টে গেছে। দেশেই চাষ হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল।
বাণিজ্যিক চাষে বাড়ছে ফুলের উৎপাদন।দেশের ৭০ ভাগ ফুলের যোগান আসে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোরের ঝিকরগাছা থেকে। বসন্ত উৎসব, ভালবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে এবার ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৬০ কোটি টাকা। আর ভালো উৎপাদন হওয়ায় ভালো দাম পাবার আশা করছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ফুলচাষীরা। গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা। দিগন্তজোড়া মাঠে ফুলের সমারহ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, রংপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ, সাভার, গাজীপুরসহ সারা দেশের ১৯টি জেলায় বর্তমানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফুল চাষ হয়। বেশি চাষ হচ্ছে গাঁদা, রজনীগন্ধা, লিংকন গোলাপ, মেরিন্ডা গোলাপ, গ্লাডিওয়ালা, কাঠবেলী, অর্কিড ফুল। তবে চাহিদা মেটাতে ভারত, চীন, থাইল্যান্ড থেকে জারবেরা, লিনিয়াম, অর্কিড, ক্লাসেন, গোলাপ প্রভৃতি আমদানি করা হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নব্বইয়ের দশকের আগে দেশের ফুলের চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানি করতে হতো। আর এখন দেশে উৎপাদিত ফুল দিয়েই চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ মেটানো যাচ্ছে। কিছু প্রজাতির ফুল অতি উৎপাদন হওয়ায় অল্প পরিমাণে রপ্তানিও হচ্ছে।
বর্তমানে দেশের উৎপাদিত রজনীগন্ধা, গোলাপ ও গ্লাডিওয়ালা মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েত, দুবাই, কাতার ও আবুধাবিতে যায়। গত অর্থবছর এসব দেশে প্রায় ৬০ কোটি টাকার ফুল রপ্তানি হয়েছে।
প্রধান বাজার
ফুলের প্রধান বাজার এখনো রাজধানী। মানে রাজধানীকেন্দ্রিক চাহিদাটাই সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া সারা দেশেও কম-বেশি চাহিদা তৈরি হচ্ছে। একসময় রাজধানীর হাইকোর্ট মাজারের সামনে ফুলের বিপণিবিতানগুলো ছিল। আর এখন তা শাহবাগ, কাঁটাবন, খামারবাড়ী, ধানমন্ডি, বনানী, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারীবাজারসহ ঢাকার বিভিন্ন অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। শাহবাগে শিশুপার্কসংলগ্ন এলাকায় বসে অন্যতম পাইকারি বাজার।
ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির তথ্যানুযায়ী, সারা ঢাকায় ফুটপাতসহ অভিজাত ফুল বিক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা এখন প্রায় এক হাজার। আর সারা দেশে এই সংখ্যা চার হাজারের ওপরে। আবার উৎপাদন থেকে বিক্রয় পর্যায়ে খাতটির সঙ্গে জড়িত আছেন প্রায় লাখ তিনেক মানুষ।
শাহবাগের মেহেদী পুষ্প কুঞ্জের পরিচালক মাসুদ রানা বলেন, আগে বিভিন্ন উৎসবে উচ্চবিত্তরা ফুলের প্রতি আগ্রহ দেখালেও এখন সর্বস্তরের মানুষই ফুল কিনছে। বিয়েশাদি ছাড়া পয়লা বৈশাখ ও ভালোবাসা দিবসে ফুলের চাহিদা থাকে বেশি।
ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাভাবিক সময়ে যে কেনাবেচা হয়, তাতে কখনো কখনো ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত লাভ হয়। তবে বিশেষ দিনে এই হার অনেক ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশে গিয়ে পৌঁছায়।
এক ব্যবসায়ী বলেন, দেশে স্থানীয় পর্যায়ে ফুলের অন্তত ৩০০ কোটি টাকার বাজার আছে। আর বিশ্বে ১৬ হাজার কোটি ডলারের বিশাল ফুলের বাজার। হল্যান্ড, চীন, ইকুয়েডর, কলম্বিয়া, ভারত, কেনিয়া, ইসরায়েল থেকেই বেশির ভাগ ফুল রপ্তানি হয়।
ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ বলেন, বিদেশে ফুল চাষে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আমাদের মতো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সেই সুযোগ নেই। সরকারও এ খাতে তেমন নজর দিচ্ছে না।
যশোরে ফুলের গ্রাম: যশোরের পাঁচটি উপজেলার ৭৫টি গ্রামে উৎপাদিত ফুল দিয়ে দেশের চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ পূরণ হয়। এ অঞ্চলের উৎপাদিত ফুল বাজারজাত করার জন্য জেলার ঝিকরগাছার গদখালীতে জমজমাট হাট গড়ে তোলা হয়েছে। খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা এখান থেকে ফুল কিনেখুলনা, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, কক্সবাজার, রংপুর, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠিয়ে দেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গত বছর জেলায় ৪৫৪ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন ধরনের ফুলের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ঝিকরগাছা উপজেলাতেই শীত মৌসুমে ৩৬৫ হেক্টর ও গ্রীষ্ম মৌসুমে ৩৩০ হেক্টরে ফুলের চাষ করা হয়।
সম্প্রতি গদখালীর পানিসারা, পটুয়াপাড়া, হাড়িয়া, সৈয়দপুরসহ কয়েকটি গ্রামে ঘুরে দেখা যায়, গাঁদা, রজনীগন্ধা, গোলাপ, জারবেরা ও গ্লাডিওলাস ফুলের বাগান।
জানা যায়, ঝিকরগাছার পানিসারা গ্রামের শের আলী সরদার ১৯৮২ সালে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ শুরু করেন। ভারত থেকে এক বস্তা রজনীগন্ধার বীজ এনে ৩০ শতক জমিতে চাষ করেন তিনি। এতে সব খরচ বাদ দিয়ে লাখ দেড়েক টাকা লাভ হয়। এখন এক একরে জারবেরা, দুই একরে গ্লাডিওলাস, দুই বিঘা জমিতে গাঁদা ও চায়না গোলাপ চাষ করছেন। প্রায় শূন্যথেকে শুরু করে বর্তমানে তাঁর পুঁজি প্রায় কোটি টাকা।
শের আলীর সঙ্গে আরও ১২ জন কৃষক ফুলের চাষ করেন। তাঁদের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে ফুল চাষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন আশপাশের অনেকে। এভাবেই গ্রাম থেকে গ্রামে ফুল চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ মুছে দিয়েছে তাঁদের কষ্টের অতীত।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, পাঁচ উপজেলায় সাড়ে চার হাজার কৃষক বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষের সঙ্গে জড়িত। বছরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফুল উৎপাদিত হয়। রজনীগন্ধা শ হিসেবে এবং গাঁদা ও গোলাপ হাজার পিস হিসেবে বিক্রি হয়।
কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রওশন আলী বলেন, গদখালীর ফুল উৎপাদনের বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে গ্লাডিওলাস ফুলের তিনটি নতুন জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। বারী এক, দুই ও তিন নামের ওই জাতগুলো মাঠপর্যায়ে কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আর জারবেরা ফুলের চারা এখনো ভারত থেকে আমদানি করতে হচ্ছে। তবে সম্প্রতি এ ফুলের দুটি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। শিগগিরই তা কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
গদখালী ফুলচাষি ও ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবদুর রহিম বলেন, উৎপাদিত ফুল ও ফুলের বীজ সংরক্ষণের জন্য একটি হিমাগার দরকার। এখন আলুর হিমাগারে ফুলের বীজ সংরক্ষণ করতে হচ্ছে। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি এই তিন মাস হিমাগারের আলু না থাকায় হিমাগার বন্ধ রাখা হয়। এ সময় আর ফুলের বীজ সংরক্ষণ করা যায় না। এতে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
আবুল বাসার জানান, বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে আসা বাস-ট্রাকে ফুল পরিবহন করা হয়। তিনি দ্রুত ফুল পরিবহনে যশোর থেকে ঢাকা রুটে বিমানসুবিধার দাবি জানান।যশোরে ফুলের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ও বাণিজ্যিক প্রসার বাড়াতে সচেষ্ট সরকারও। নির্মাণের অপেক্ষায় ফুল গবেষণাগার ও হিমাগার।
চলতি মৌসুমে ঝিনাইদহে ফুলের আবাদ হয়েছে ২৫৫ হেক্টর জমিতে। বেশি চাষ হয়েছে গাঁদা। প্রতি ঝোপা গাঁদা ৫০ টাকা আর জারবেরা স্টিক সাত থেকে ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাষীরা বলছেন, চাহিদা বেশি থাকায় ফুলের দাম বেড়ে যাবে কয়েকগুন।
তবে দাম ভাল পেতে ফুলের মান ভাল রাখা দরকার- বলছে কৃষি বিভাগ। তবে মাঠ পর্যায়ে কৃষি দফতরের পরামর্শ পৌঁছে দিতে আরও তৎপর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ফুল চাষীরা।
(এস/এসপি/ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- রামপালে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনে ৫০০ রোগী বাছাই
- ‘সব বাধা অতিক্রম করে দেশকে এগিয়ে নেব’
- বৃষ্টির পর দ্রুত বেড়ে উঠছে পাট, কৃষকের মুখে হাসি
- ‘আমের সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে’
- সাভারে পিটিয়ে রিকশা চালকের পা ভেঙে দিলেন পুলিশ সদস্য
- ২০৫০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক গড় আয়ু বাড়বে ৫ বছর
- সাভারে অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
- অকৃষি খাতের আয় এখন কৃষকের ভরসা
- ফুলপুরে জমি সংক্রান্ত জেরে শিক্ষক নিহত
- কাশিয়ানীর শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দেলওয়ার আহমদ
- ‘দিল্লি ও লন্ডনে দেখা করতে চেয়েছিলেন জিয়া-খালেদা’
- দীর্ঘ বিরোধের জেরে খুন হন নড়াইলের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল
- ‘শেখ হাসিনার স্বদেশে প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়’
- সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে জাদুঘরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- ভারতে নির্বাচন
- ‘কারো দয়ায় ক্ষমতায় আসেনি আওয়ামী লীগ’
- ময়মনসিংহের বিলুপ্ত জেলা যুব মহিলা লীগের স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সন্মেলন
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- ফরিদপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত-যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল
- ‘বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল’
- ‘ইট মারলে পাটকেল খেতে প্রস্তুত থাকবেন’
- গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা
- চৌদ্দগ্রামে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ১৫
- নাইজেরিয়ায় নামাজের সময় মসজিদে তালা দিয়ে আগুন, নিহত ১১
- ইংল্যান্ডে স্কুলে লিঙ্গ পরিচয় শিক্ষা দেওয়া যাবে না
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৯
- ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন’
- সৌদিতে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
- ‘৬ জুন বাজেট দেব, বাস্তবায়নও করব’
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- শান্তি কমিটির নাম পরিবর্তন করে ‘শান্তি ও সংহতি কমিটি’ রাখা হয়
- রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মাইক মার্কার ব্যাপক প্রচারণা
- কেন্দুয়ায় অভ্যন্তরিন বোরো সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
- কেন্দুয়ায় বোরোর বাম্পার ফলন, দামে অখুশি, ফলনে খুশি কৃষক
- ‘সার্বজনীন পেনশন স্কীমের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে হবে’
- কাপাসিয়ায় ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- নহাটা শ্মশান কালীবাড়িতে বৈশাখ মাসব্যাপী প্রভাতী কীর্তন সম্পন্ন
- জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- হাজীগঞ্জে আগুনে পুড়লো ৮ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- ফরিদগঞ্জে ঋণের ভার সইতে না পেরে সিনিয়র সিটিজেনের আত্মহত্যা
- 'প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার মত পরিবেশ ইসি করেছে'
- এসএসসি পরীক্ষায় শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম হলেন মহুয়া রানী গায়েন সৃষ্টি
- 'ফসলের নিবিড়তা ও উৎপাদন বাড়াতে কাজ করা হচ্ছে’
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- টাঙ্গাইলে ফারাক্কা লংমার্চের ৪৮তম দিবসে আলোচনা সভা
- কালিয়াকৈরে মোটরসাইকেলের কর্মীকে মারধরের অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- হোসেনপুরে তীব্র গরমে ক্লাসেই অসুস্থ ৩০ শিক্ষার্থী
- কাপাসিয়ায় মাদকের বিরুদ্ধে সেমিনার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !