E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Walton New
Mobile Version

শিরোনাম:

গর্ভাবস্থায় হাইপারটেনশনের সমস্যায় ভোগেন বেশিরভাগ নারী

২০১৫ নভেম্বর ১১ ১২:৫০:৩৪
গর্ভাবস্থায় হাইপারটেনশনের সমস্যায় ভোগেন বেশিরভাগ নারী

নিউজ ডেস্ক:  বেশিরভাগ গর্ভবতী নারী হাইপারটেশনে ভোগেন।  গর্ভবতী হওয়ার আগে থেকেই হাইপারটেনশনের সমস্যায় ভোগেন অনেক নারীই। কিন্তু দেখা গেছে গর্ভবতী হওয়ার পর চিন্তার কারণে হাইপারটেনশন চলে আসে অনেকের শরীরে।

গর্ভবতী হওয়ার ২০ সপ্তাহ আগে যদি হাইপারটেনশান ধরা পড়ে তাহলে তাকে এসেন্সিয়াল হাইপারটেনশন বলা হয়। কিন্তু গর্ভবতী হওয়ার পর যদি হাইপারটেনশন ধরা পড়ে তাকে প্রেগনেন্সি ইন্ডিউজড হাইপারটেনশন বলা হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় রোজ হাইপারটেনশন কমানোর ওষুধ খাওয়া কখনই উচিত নয়।

কি করা উচিত?
গর্ভাবস্থায় হাইপারটেশনের সমস্যা দেখা দিলে, ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। কিংবা আপনার যদি আগে থেকেই হাইপারটেনশন থাকে তাহলে তাও ডাক্তারকে জানান। তিনি যদি মনে করেন তাহলে আপনার ওষুধ বদলে দেবেন। এছাড়া গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন রোজ নিজের বিপি চেক করুন। ২৮ সপ্তাহ পর্যন্ত মাসে একবার করে চেক করুন। এরপর ২৮ থেকে ৩৬ সপ্তাহের মধ্যে মাসে ২ বার করে চেক করুন। তারপর ৪০ সপ্তাহ থেকে প্রতি সপ্তাহে চেক করতে থাকুন।

কি দেখে বুঝবেন আপনি হাইপারটেনশনের শিকার?
গর্ভাবস্থায় হাইপারটেশনের সমস্যা থাকলে অনেক রকম লক্ষণ দেখা যায়। যার থেকেই বোঝা যায় আপনি হাইপারটেশনের শিকার। এই সময় পা ফুলে যাওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যখন দেখবেন যে আপনার পা ফোলা কোনও ভাবেই কমছে না তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিটে একদম ভুলবেন না। অনেকেই পা ফুলে যাওয়াকে অগ্রাহ্য করে ভাবেন, এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। এছাড়া মাথা ব্যথা, অম্বল, হাতের চেটো ফুলে যাওয়া এবং দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়ার সমস্যাও এই রোগের লক্ষণ।

হাইপারটেনশনের প্রতিকার কিভাবে করবেন?
হাইপারটেশনের শিকার হলে নুন খাওয়া কমিয়ে দিন। নুন খেলে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যার ফলে হাইপারটেশনও বেড়ে যায়। সময় মতো হাইপারটেশনের ওষুধ খান এবং বিপি চেক করুন। তাহলেই আর কোনও চিন্তাই থাকবে না। বেশিরভাগ গর্ভবতী নারী হাইপারটেশনে ভোগেন। গর্ভবতী হওয়ার আগে থেকেই হাইপারটেনশনের সমস্যায় ভোগেন অনেক নারীই। কিন্তু দেখা গেছে গর্ভবতী হওয়ার পর চিন্তার কারণে হাইপারটেনশন চলে আসে অনেকের শরীরে।
--

গর্ভবতী হওয়ার ২০ সপ্তাহ আগে যদি হাইপারটেনশান ধরা পড়ে তাহলে তাকে এসেন্সিয়াল হাইপারটেনশন বলা হয়। কিন্তু গর্ভবতী হওয়ার পর যদি হাইপারটেনশন ধরা পড়ে তাকে প্রেগনেন্সি ইন্ডিউজড হাইপারটেনশন বলা হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় রোজ হাইপারটেনশন কমানোর ওষুধ খাওয়া কখনই উচিত নয়।

কি করা উচিত?
গর্ভাবস্থায় হাইপারটেশনের সমস্যা দেখা দিলে, ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। কিংবা আপনার যদি আগে থেকেই হাইপারটেনশন থাকে তাহলে তাও ডাক্তারকে জানান। তিনি যদি মনে করেন তাহলে আপনার ওষুধ বদলে দেবেন। এছাড়া গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন রোজ নিজের বিপি চেক করুন। ২৮ সপ্তাহ পর্যন্ত মাসে একবার করে চেক করুন। এরপর ২৮ থেকে ৩৬ সপ্তাহের মধ্যে মাসে ২ বার করে চেক করুন। তারপর ৪০ সপ্তাহ থেকে প্রতি সপ্তাহে চেক করতে থাকুন।

কি দেখে বুঝবেন আপনি হাইপারটেনশনের শিকার?
গর্ভাবস্থায় হাইপারটেশনের সমস্যা থাকলে অনেক রকম লক্ষণ দেখা যায়। যার থেকেই বোঝা যায় আপনি হাইপারটেশনের শিকার। এই সময় পা ফুলে যাওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যখন দেখবেন যে আপনার পা ফোলা কোনও ভাবেই কমছে না তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিটে একদম ভুলবেন না। অনেকেই পা ফুলে যাওয়াকে অগ্রাহ্য করে ভাবেন, এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। এছাড়া মাথা ব্যথা, অম্বল, হাতের চেটো ফুলে যাওয়া এবং দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়ার সমস্যাও এই রোগের লক্ষণ।

হাইপারটেনশনের প্রতিকার কিভাবে করবেন?
হাইপারটেশনের শিকার হলে নুন খাওয়া কমিয়ে দিন। নুন খেলে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যার ফলে হাইপারটেশনও বেড়ে যায়। সময় মতো হাইপারটেশনের ওষুধ খান এবং বিপি চেক করুন। তাহলেই আর কোনও চিন্তাই থাকবে না।

পাঠকের মতামত:

০২ জুন ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test