E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

ঈশ্বরদীতে জেঁকে বসেছে শীত

ভীড় জমেছে শীতবস্ত্রের সুপার মার্কেটে

২০২৪ জানুয়ারি ১০ ১৬:১৪:২৩
ভীড় জমেছে শীতবস্ত্রের সুপার মার্কেটে

ঈশ্বরদী প্রতিনিধি : জানুয়ারীতে এসে ঈশ্বরদীতে জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত। সূর্য্যরে দেখা মিলছে কোন কোন দিন দুপুর ১২টায়। দুইদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা ৩ দশমিক ৮ ডিগ্রী নেমে গেছে। আবহাওয়া অফিস বুধবার (১০ জানুয়ারী) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রী রেকর্ড করেছে। অথচ গত ৮ জানুয়ারী তাপমাত্রা ছিলো ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রী। তাপমাত্রা নেমে যাওয়ায় কাহিল হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। এরইমধ্যে জমে উঠেছে রেলওয়ে সুপার মার্কেটে শীত বস্ত্রের বেচাকেনা। রেলওয়ে সুপার মার্কেটের শীতের কাপড়ের দোকানগুলোতে ভিড় করছে নিম্ন আয়ের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঈশ্বরদী বাজারে রেলওয়ে সুপার মার্কেট শীত কাপড়ের দোকানগুলোতে ভিড় করছে ক্রেতারা। পাশাপাশি বাজারের বিভিন্ন শপিংমল ও বিপণীবিতান গুলোতেও বিক্রি বেড়েছে শীতের পোশাক। ভ্যানে করেও বিক্রি হচ্ছে শীতের পোশাক। দোকানগুলোতে রয়েছে ট্রাউজার, চাদর, জ্যাকেট, সোয়েটার, উলের টুপি, মাফলার, কোট, কান টুপি, মোজাসহ অনেক রকমের শীতের পোশাক।

ব্যবসায়ী মিন্টু বলেন, এবারে শীত তেমন একটা না পড়ায় বেচাকেনা হয়নি। শীত বাড়ার সাথে সাথে বেচাকেনা বেড়েছে। রেল মার্কেটের আফসার আলী জানান, নিম্নআয়ের মানুষ শীতের কাপড়-চোপড় আমাদের কাছ থেকেই কেনেন। আমাদের কাছ থেকে কম দামে ভালো মানের পণ্য ক্রয় করতে পারে। শো-রূমের দামের সাথে আমাদের দামের ব্যবধান অনেক। তাই নিম্ন আয়ের মানুষের কেনাকাটার ভরসাস্থল সুপার মার্কেটের দোকানগুলো।

নওদাপাড়ার আমির খান বলেন, রেলওয়ে সুপার মার্কেটে কম দামে মোটামুটি ভালো মানের পণ্য পাওয়া যায়। নিজের জন্য ৬০০ টাকা দিয়ে একটি জ্যাকেট কিনেছি। রিকশাচালক জাহাঙ্গির বলেন, আমরা অল্প আয়ের মানুষ। বড় বড় শপিংমল থেকে শীতের পোশাক কেনার সামর্থ না থাকায় রেলওয়ে সুপার মার্কেট থেকে কাপড় কিনতে এসেছি। শীত নিবারণের জন্য চলনসই কাপড় এখানে পাওয়া যায়।

(এসকেকে/এসপি/জানুয়ারি ১০, ২০২৪)

পাঠকের মতামত:

০২ মে ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test